চট্টগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ
চটগ্রাম নগরীর ২০ নং ওয়াডে আওয়ামী লীগের দোসর ৩/৪ জনকে বড় পদ দেওয়ায় অভিযোগ তুলেছেন তৃনমুল পর্যায়ের নেতা ও সিনিয়র নেতারা, তার মধ্যে বিশেষ আলোচনায় আছেন খন্দকার নুরুল ইসলাম ২০নং ওয়াড বি এন পির আহবায়ক,।
সুএে জানা যায় তিনি ২০১৮ সালের নির্বাচন ও ২০২১ সালের নির্বাচনে সরাসরি আওয়ামী লীগের দোসর প্রার্থীদের হয়ে মাট পর্যায়ে কাজ করেছেন, এ বিষয় নিয়ে কথা বলতে দেওয়ান বাজার ওয়াড সিটিজেন ফোরাম এর একজন নেতা বলেন এই আহবায়ক কমিটি নিয়ে আমরা বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সভা ও করেছি, তারপর ও উক্ত আহবায়ক কমিটির সবাই বহাল তবিয়তে রাজত্ব কায়েম করে যাচ্ছে, এ নিয়ে মহানগর কমিটির একজন সিনিয়র নেতা আমাদের আশ্বাস প্রধান করলে ও তার কোন সুরাহা পাইনি,, এ বিষয় নিয়ে আরও একজন সিনিয়র নেতার মোটোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, এই বিষয় নিয়ে প্রতিবাদ করার কারণে আমার পদ ও কেড়ে নেওয়া হয়েছে, তিনি আরও বলেন জানিনা কোন অদৃশ্য শত্রুি এই আহবায়ক কমিটি নিয়ে চিনিমিনি খেলা শুরু করছেন তা আমাদের জানা নেই, কিন্তু যারা করুক না কেন আগামী নির্বাচনের জন্য চরম ভোগান্তির সৃষ্টি হবে বলে জানান,,কারণ তারা মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে নিজেদের পায়ে কুড়াল মেরেছেন, এবং সেটার মুল্য দিতে হবে চরম বিষাদ এর মধ্যে দিয়ে!! এ বিষয় নিয়ে পর্যালোচনা করতে গিয়ে বেরিয়ে এলো তলের বিড়াল, গত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসর, বর্তমানে চট্টগ্রাম মহানগর ২০ নং ওয়াড বিএনপির আহবায়ক খন্দকার নুরুল ইসলাম, চিলেন, সাবেক ২০ নং ওয়াড কাউন্সিল চৌধুরী হাসান মাহমুদ হাসনি, ও ফ্যাসিস্ট সরকারের সাবেক ভুমি মন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ একান্ত সহযোগী, এ বিষয় নিয়ে আরও খোঁজ খবর নিতে গিয়ে পাওয়া গেল আওয়ামী লীগের দোসরদের সাথে আন্তরিকতার ছবি, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন সিনিয়র নেতা বলেন টাকার বিনিময়ে মহানগর বিএনপির ৩ জন সিনিয়র নেতা খন্দকার নুরুল ইসলাম,কে আহবায়ক পদে বহাল তবিয়তে রেখেছেন, এ বিষয়ে খন্দকার নুরুল ইসলাম এর সাথে মোটাফোনে যোগাযোগ করতে চাইলে সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার সাথে সাথে ফোন কেটে দেয় এবং আর কোন সাড়া পাওয়া যায়নি,!!